Notification texts go here Contact Us subscribe!

উসমান গনি রাঃ এর অর্থ সম্পদ ও বদান্যতা

 "ব্যয় করো এবং দান করো। 'অনেক সম্পদ হলে দান করব' -এমনটা ভেবো না। তাহলে দেখবে, সম্পদও হবে না, দান করাও হবে না। অনেক সম্পদ না থাকা সত্ত্বেও যদি দান করো, তাহলে তোমাদের কোনো ক্ষতি হবে না।"(আসমা বিনতে আবি বকর (রা.))

উসমান গনি রাঃ এর অর্থ সম্পদ ও বদান্যতা
somadanmedia.com

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন ইসলামের তৃতীয় খলিফা, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জামাতা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সাথে নিজের দুই মেয়ে রুকাইয়‍্যা রাদিয়াল্লাহু আনহা এবং উম্মে কুলসুম রাদিয়াল্লাহু আনহাকে বিয়ে দেন। রুকাইয়্যা রাদিয়াল্লাহু আনহার ইন্তেকালের পর তিনি বিয়ে করেন উম্মে কুলসুম রাদিয়াল্লাহু আনহাকে। তিনিও ইন্তেকাল করেন।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, "উসমান, আমার তৃতীয় (বিয়ের উপযুক্ত) একজন কন্যা থাকলে, তাঁকেও তোমার সাথে বিয়ে দিতাম। সেই সময় রাসূলুল্লাহর বাকি দুই মেয়ের বিয়ে হয়ে যায়। নতুবা তাঁদের কেউ অবিবাহিত থাকলে তাঁকেও উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর সাথে বিয়ে দিতেন।(তাবাকাতে ইবনে সা'দ: ৩/৪১)

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন সেসব সৌভাগ্যবান সাহাবিদের অন্যতম, যারা দুনিয়ায় থাকাবস্থায় জান্নাতের সুসংবাদ লাভ করেন। (জামে' তিরমিজি: ৩৭৪৭)

একবার উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ঘরে প্রবেশ করলে রাসূলুল্লাহ উঠে বসে কাপড় ঠিক করে নিলেন। আয়িশা রাদিয়াল্লাহু আনহা তাঁকে এমনটা করার কারণ জিজ্ঞেস করলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

"আমি কি সেই লোককে লজ্জা করব না, যাকে দেখে ফেরেশতারা পর্যন্ত লজ্জা পায়? (সহিহ মুসলিম: ৬১০৩)

উসমান ইবনে আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন ব্যবসায়ী সাহাবি। সাহাবিদের মধ্যে যারা ধনী ছিলেন, তাঁদের শীর্ষে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর অবস্থান। তাঁকে ডাকা হতো 'উসমান গনি' বা বিত্তবান উসমান, ধনী উসমান।

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর কেমন সম্পদ ছিল, সেটা বুঝা যায় তাঁর দানের পরিমাণ থেকে। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবদ্দশায় যেসব সাহাবি ইসলামের জন্য সবচেয়ে বেশি দান করেন, উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন তাঁদের মধ্যে সবার শীর্ষে। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য দানের ঘটনা নিম্নে উল্লেখ করা হলো:

১. বি'রে রুমা:

সাহাবিরা মদিনায় হিজরত করলে সেখানে পানির সংকট দেখা দেয়। খাবার পানির জন্য অন্যতম উৎস ছিল রুমার কূপ। কিন্তু, সেই কূপের পানি চড়ামূল্যে বিক্রি করত কূপের মালিক।

একদিন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি রুমার কূপটি খনন করে দিবে, সে জান্নাতি।(সহিহ বুখারি: ২৭৭৮)

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আহবান শুনে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু রুমার কুপটি ৩৫,০০০ দিরহামের বিনিময়ে কিনে ধনী-গরিব সবার জন্য ওয়াক্ত করে দেন।"(সহিহ বুখারি: ২৭৭৮ ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবি, উসমান ইবনে আফফান,পৃষ্ঠা ৮৮)

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর ওয়াক্তকৃত কূপ থেকে সবাই পানি খেতে পারত। আগে কিনে পানি খেতে হতো, ওয়াকফ করার পর সবাই বিনা মূল্যে পানি খেতে পারত।

২. মসজিদে নববির সম্প্রসারণ:

মসজিদে নববিতে আগত মুসল্লির সংখ্যা বাড়তে থাকলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,

"অমুক গোত্রের জমি কিনে কে সেটা মসজিদের সাথে সংযুক্ত করবে? (এতে) আল্লাহ তাকে জান্নাতে এরচেয়ে উত্তম প্রতিদান দান করবেন।(জামে' তিরমিজি: ৩৭০৩)

নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আহ্বান শুনে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ২০,০০০ দিরহামের বিনিময়ে জায়গা কিনে মসজিদ সম্প্রসারণ করেন।

৩. তাবুক যুদ্ধে:

তাবুক যুদ্ধের সময় মুসলিম বাহিনীর আর্থিক সহযোগিতার প্রয়োজন ছিল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর সকল সাহাবিকে আর্থিক সহযোগিতার জন্য আহ্বান জানান। সাহাবিরা নিজেদের সামর্থ্যানুযায়ী সহযোগিতা করেন। যার একেবারে সামর্থ্য ছিল না, তিনি সামান্য খেজুর দিয়ে হলেও অংশগ্রহণ করেন।

তাবুক যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ আর্থিক সহযোগিতা করেন উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু। তাবুক যুদ্ধে তাঁর সহযোগিতা ছিল নিম্নরূপ:

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ৯৪০টি উট দান করেন, ৬০টি ঘোড়া দান করেন, ১০,০০০ দিনার দান করেন।('ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবি, উসমান ইবনে আফফান, পৃষ্ঠা ৮১)

তাঁর এমন দানের পর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মন্তব্য করেন,

"আজকের পর থেকে উসমান যাই করুক, তার জন্য কৈফিয়ত দিতে হবে না।(জামে' তিরমিজি: ৩৭০০)

৪. দুর্ভিক্ষের সময়:

আবু বকর রাদিয়াল্লাহু আনহুর খিলাফতকালে একবার অনাবৃষ্টির দরুন দুর্ভিক্ষ হয়। চারিদিকে খাদ্য সংকট। মানুষজন অর্ধাহারে, অনাহারে দিন কাটাচ্ছিল। ঠিক সেই মুহূর্তে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর ব্যবসায়িক কাফেলা মদিনায় পৌঁছে ১০০ উট বোঝাই পণ্য নিয়ে।

মদিনার ব্যবসায়ীরা উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে জড়ো হয়। তারা বলে তাদের কাছে পণ্য বিক্রি করতে। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু যদি পণ্য বিক্রি করেন, খুচরা ব্যবসায়ীরা বেশ লাভবান হবে। তারা চাইলে পণ্যের দাম একটু বাড়িয়ে বিক্রি করতে পারবে। চারিদিকে যেহেতু খাদ্যের সংকট, মানুষজন দামের দিকে তাকাবে না। উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু জিজ্ঞেস করলেন, "আমাকে কত লাভ দিবে?"

ব্যবসায়ীরা বলল, "দশের বিনিময়ে বারো।" উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু রাজি হলেন না। ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে বলল-"দশের বিনিময়ে পনেরো।"

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, "তোমরা কি দশের বিনিময়ে একশো দিতে পারবে?"

অর্থাৎ দশগুণ বেশি দাম। যে পণ্য তিনি ১০০ টাকায় কিনেছেন, সেটা ১০০০ টাকায় বিক্রি করতে চাচ্ছেন। ব্যবসায়ীরা বেশ অবাক হলো। কারণ, এত দাম দিয়ে পণ্য কিনে তারা বিক্রি করবে কীভাবে? অতঃপর উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, "তাহলে যিনি আমাকে দশের বিনিময়ে একশো দিতে পারবেন, তার কাছে আমি পণ্য বিক্রি করব।" ব্যবসায়ীরা হাল ছেড়ে দিলো। তারা ভেবে পাচ্ছিল না মদিনায় কোন এমন ব্যবসায়ী আছেন, যিনি দশগুণ বেশি দামে পণ্য কিনবেন? উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, "আল্লাহকে সাক্ষী রেখে আমি আমার সমস্ত পণ্য গরিব মুসলমানদেরকে দান করে দিলাম। (ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবি, উসমান ইবনে আফফান, পৃষ্ঠা ১০০)

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু যেমন ধনী ছিলেন, তেমনি ইসলামের সেবায় অকাতরে দান করতেন। তাঁর দানকৃত অর্থের পরিমাণ বর্তমান সময়ের আলোকে গণনা করলে দেখা যাবে সেটা কয়েকশো কোটি টাকা হবে!

ইসলাম গ্রহণের পর প্রতি শুক্রবার তিনি একজন দাস মুক্ত করতেন। তিনি মোট ২৪০০ জন দাস মুক্ত করেন।(ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবি, উসমান ইবনে আফফান, পৃষ্ঠা ১৮২)

 সামষ্টিক কল্যাণে যেমন তিনি এগিয়ে যেতেন, তেমনি কারো ব্যক্তিগত প্রয়োজনে দু'হাত বাড়িয়ে দিতেন। জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবি তালহা ইবনে উবাইদুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন একজন ব্যবসায়ী, তাঁর বন্ধু। একবার তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহুর ঋণের প্রয়োজন হয়। তিনি উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর কাছে ৫০ হাজার দিরহাম ধার নিলেন, যা টাকার অঙ্কে কয়েক কোটি টাকা।

ধার পরিশোধের সময় হলে তালহা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, "আপনার টাকা রেডি আছে। আপনি চাইলে নিতে পারেন।" উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু বললেন, "এগুলো লাগবে না। আপনাকে আমি গিফট দিলাম।"(ড. আলী মুহাম্মদ সাল্লাবি, উসমান ইবনে আফফান, পৃষ্ঠা ১৮২)

জামা কাপড় 

 দানশীলতা, উদারতা, মহানুভবতার গুণাবলি ছিল উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর বৈশিষ্ট্য। পোশাক-পরিচ্ছদের ব্যাপারে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু ছিলেন বেশ সৌখিন। সাহাবিরা শুধুমাত্র তালিযুক্ত জামা পরতেন না। যেসব সাহাবির সামর্থ্য ছিল, তারা ভালো মানের জামাও পরতেন। কোনো সাহাবি দামি জামা পরলে অন্যরা জিজ্ঞেস করতেন-এটা কোন জায়গা থেকে এসেছে? দাম কত?

একবার উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু একটি ভালো জামা পরে বের হলেন। সবাই তাঁকে জিজ্ঞেস করল-এটা কোন জায়গার জামা? কত দিয়ে কিনেছেন? উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু জানান- এটা ইয়েমেন থেকে এসেছে, দাম ৮০০ দিরহাম।(তাবাকাতে ইবনে সা'দ: ৩/৪২)

সেই যুগে ৮০০ দিরহাম দিয়ে প্রায় ৬০টি ভেড়া কেনা যেত। বর্তমানে একটি ভেড়ার দাম ১০,০০০ টাকা হলে সেই জামাটির দাম প্রায় ৬ লক্ষ টাকা হয় সাহাবিগণ তাদের স্ত্রীদের কাপড়ের ব্যাপারে বেশ উদার ছিলেন। সাহাবিরা তাদের স্ত্রীদেরকে কেমন কাপড় পরতে দিতেন এই ব্যাপারে পরবর্তী প্রজন্ম বেশ গুরুত্বের সাথে কাপড়ের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করেন। সাহাবিরা যখন তাদের স্ত্রীদের কাপড় দিতেন, তখন দুটো বিষয় লক্ষ রাখতেন। পোশাকটি তাদেরকে উত্তমরূপে সুরক্ষা দিবে এবং সেটা পরলে তাদেরকে সুন্দর লাগবে।

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু তাঁর স্ত্রী নাইলাকে ২০০ দিরহাম মূল্যের একটি জামা দেন। বর্তমান সময়ের তুলনায় জামাটির মূল্য লক্ষাধিক টাকা। সেই সময় অনেক ইউনিসেক্স জামা পাওয়া যেত; এক জামা স্বামী- স্ত্রী উভয়ই পরতে পারতেন।

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু স্ত্রীকে যে জামা উপহার দেন, সেই জামাটি তিনি নিজেও পরেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হলো, "আপনি কেন এই জামাটি পরছেন?"

তিনি বলেন, "আমার স্ত্রী আমাকে এই জামা পরাবস্থায় দেখলে অনেক খুশি হবে। তাঁকে খুশি করার জন্যই আমি জামাটি পরেছি। "(তাবাকাতে ইবনে সা'দ: ৩/৪২)

রেখে যাওয়া সম্পত্তি 

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর শাহাদাতের পূর্বে তাঁর সম্পদের পরিমাণ ছিল: ৩ কোটি দিরহাম ৫ লক্ষ দিনার।(তাবাকাতে ইবনে সা'দ: ৩/৫৭)

ইন্তেকালের পূর্বে তাঁর কাছে যত সম্পত্তি ছিল, সেগুলোকে অর্থের ক্রয়ক্ষমতার আলোকে হিসেব করলে দেখা যায় তাঁর সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায়-৩ হাজার কোটি টাকা! তাঁকে যখন হত্যা করা হয়, তাঁর বেশিরভাগ সম্পদ লুট করা হয়। এর পূর্বে উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু তাঁর আত্মীয়দের মধ্যে সম্পদ বণ্টন করে যান।

বনু আব্দিল আসকে দিয়ে তিনি বণ্টন শুরু করেন। আল-হাকাম পরিবারের প্রত্যেক সদস্য ১০ হাজার দিরহাম করে পায়। এভাবে তারা ১ লক্ষ দিরহাম লাভ করে। আত্মীয়-স্বজনদের দান করার পর দেখা‌ যায়, উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহুর নিজের পুত্রের চাইতে তাঁর আত্মীয়রা বেশি সম্পদ পেয়েছে।(ড. যুবাইর মুহাম্মাদ এহসানুল হক, আমীরুল মুমিনীন উসমান ইবনে আফফান,পৃষ্ঠা ৩০৫)

উসমান ইবনে আফফান রাদিয়াল্লাহু আনহুর ইন্তেকালের সময় তাঁর কিছু সম্পদ থেকে যায়। সেগুলো ছিল:১০০০ টি উট,খায়বার এবং অন্যান্য জায়গায় প্রায় ২ লক্ষ দিনারের মতো সম্পদ।(তাবাকাতে ইবনে সা'দ: ৩/৫৭)

দুনিয়ার বুকে জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু এত সম্পদের অধিকারী ছিলেন, যা অকল্পনীয়। কিন্তু, এই বিপুল সম্পদ তাঁকে ইবাদত থেকে বিমুখ করতে পারেনি।

উসমান রাদিয়াল্লাহু আনহু দিনে রোজা রাখতেন এবং রাতের কিছু অংশ বাদে বাকি সময় নামাজ পড়তেন।(ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, কিতাবুয যুহুদ: ২/৫৪)

তিনি মানুষকে দাওয়াত দিয়ে রাজকীয় খাবার খাওয়াতেন, কিন্তু নিজে কোনোরকম খাবার খেতেন।(ইমাম আহমদ ইবনে হাম্বল, কিতাবুয যুহুদ: ২/৫২)

About the Author

A trusted platform of Education-Culture & News and Islamic Matters And online trip's

Post a Comment

Cookie Consent
We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.
Site is Blocked
Sorry! This site is not available in your country.
-->